৯. রেডিও ওয়েভ (Radio Wave ) কত প্রকার ও ব্যবহার ।
রেডিও
ওয়েভ: ১০ কিলোহার্টজ থেকে ১ গিগাহার্টজের মধ্যে সীমিত ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক স্প্রেকট্রামকে
বলা হয় রেডিও ওয়েভ। এক্ষেত্রে ওয়েভ দুই ধরণের। একটি হচ্ছে নিয়ন্ত্রিত, অন্যটি হচ্ছে অনিয়ন্ত্রিত। নিয়ন্ত্রিত রেডিও ওয়েভ সরকারের অনুমতি ছাড়া কেউ ব্যবহার করতে পারে না।
রেডিও
ওয়েভ তিনটি শ্রেণিতে
বিভক্ত। যথা:-
১. লো-পাওয়ার সিঙ্গেল ফ্রিকোয়েন্সি: শুধু একটি ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে যা ৭০ মিটার বা ২৩০ ফুটের মধ্যে ট্রান্সমিশন উপযোগী। ট্রান্সমিশন গতি ১ থেকে ১০ এমবিপিএস।
২. হাই-পাওয়ার সিঙ্গেল ফ্রিকোয়েন্সি: অনেক বেশী জায়গা পর্যন্ত সিগনাল পাঠানো যায়। চলার পথে কোনো বাধা থাকলে তা ভেদ করতে সক্ষম। ট্রান্সমিশন গতি ১ থেকে ১০ এমবিপিএস।
৩. স্প্রেড স্পেকট্রাম: সিঙ্গেল ফ্রিকুয়েন্সি ট্রান্সমিশনে কেবল একটি ফ্রিকুয়েন্সি ব্যবহার করা হয়, আর স্প্রেড স্পেকট্রাম রেডিও ট্রান্সমিশনে একাধিক ফিকুয়েন্সি ব্যবহার করা হয়।
রেডিও
ওয়েভ এর ব্যবহারঃ-
১। রেডিও বা বেতার যন্ত্রে ব্যবহার করা হয়।
২। মোবাইল যোগাযোগের লিংক স্থাপনে।
৩। টেলিভিশন ব্রডকাস্টিং।
৪। ইন্টারনেট সংযোগের জন্য টাওয়ার টু টাওয়ার রেডিও লিংক ব্যবহার করা হয়।

Comments