৭. ইনফ্রারেড কি ? সুবিধা ও অসুবিধা ।


ইনফ্রারেডঃ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের ৩০০ গিগাহার্জ হতে ৪০০ টেরাহার্জ পর্যন্ত ফিকুয়েন্সিকে বলে ইনফ্রারেড। অথবা যে সকল তড়িৎ চৌম্বক বিকিরণের তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের সীমা মাইক্রোমিটার থেকে মিলিমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত তাদেরকে বলা হয় ইনফ্রারেড ওয়েব বা অবলোহিত বিকিরণ রশ্মি। খুবই নিকটবর্তী দুটি ডিভাইসের মধ্যে যোগাযোগে ব্যবহিত হয়।

ইনফ্রারেড প্রযুক্তির ব্যবহার-
১। রেডিও, টিভি, এসি ইত্যাদির রিমোট কন্ট্রোল সিস্টেমে।
২। কম্পিউটারের তারবিহীন কিবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার ইত্যাদির সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার কাজে।
ইনফ্রারেড প্রযুক্তির সুবিধা-
১। দামে সস্তা।
২। বিদ্যুৎ শক্তির প্রয়োজন কম।
৩। স্বল্প দুরুতে (প্রায় ১০ মিটার ) ভালো কাজ করে।
ইনফ্রারেড প্রযুক্তির অসুবিধা-
১। অধিক দূরুতে ডেটা ট্রান্সমিট করতে পারে না।
২। ট্রান্সমিটার রিসিভারের মধ্যে কোন প্রতিবন্দক থাকলে কাজ করে না।

Comments

Popular posts from this blog

১৭. অনু ও পরমানু বলতে কি বুঝ ? পরমানু ভাঙ্গলে কি কি পাওয়া যায় ? পরমানুর গঠন প্রনালী অনু ও পরমানুর পার্থক্য ।

৫. ওয়াই-ফাই(Wi-Fi) কি ? সুবিধা ও অসুবিধা ।

৮. মাইক্রোওয়েভ (Microwave) প্রকারভেদ ও স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ