২৩. এম্পিয়ার আওয়ার ক্যাপাসিটি কি । ব্যাখ্যা কর ।


           এম্পিয়ার আওয়ার ক্যাপাসিটি কি ব্যাখ্যা কর
কোন ব্যাটারী বা সেল এক এ্যাম্পিয়ার কারেন্ট গ্রহন করা হলে উক্ত ব্যাটারী বা সেল যত ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে তাহাই ঐ ব্যাটারী বা সেলের এ্যাম্পিয়ার আওয়ার ক্যাপাসিটি বলে ।
একটি পূর্ণ চার্জ ব্যাটারী একটি নিদিষ্ট এ্যাম্পিয়ারে এবং একটি নিদিষ্ট সময়ে ডিসচার্জ হয় বিধায় তার গুনফলকে ঐ ব্যাটারীর এ্যাম্পিয়ার আওয়ার ক্যাপাসিটি বা A.H.C বলে । উল্লেহ যে সেলের ক্যাপাসিটি তার পাতের ক্ষেত্রফল বা সাইজ এবং তাদের প্রস্তুতের কারিগরি নৈপূণ্যের উপর নির্ভরশীল।
উদাহরন সরূপ একটি ব্যাটারীকে পূর্ন চার্জ থেকে ডিসচার্জ করানোর জন্য বসানো হয়েছে ।
তারিখ
সময়
এ্যাম্পিয়ার
     S G
   Volt
20/09/2018
10:00 pm
05
1250
13.8
21/09/2018
08:00 pm
05
1100
10.8

অতএব আমড়া এখানে সময় পাচ্ছি মোট-২২ ঘন্টা ।
সূত্র অনুসারে ক্যাপাসিটি = সময় x এ্যাম্পিয়ার
বা ক্যাপাসিটি = ২২ x ৫
ক্যাপাসিটি = ১১০
সুতরাং ব্যাটারীর ক্যাপাসিটি ১১০ ঘন্টা ।
আমড়া জানি,
একটি ব্যাটারী পূর্ন চার্জ অবস্থায় ১৩.৮ ভোল্ট থাকে ।উহার আপেক্ষিক গুরুত্ব থাকে S G -১২৫০ এবং প্রত্যক সেলের চার্জ থাকে ২.৩ ভোল্ট । বর্তমানে টেলিকম সংস্থায় ১২ ভোল্ট ১৯ প্লেট ব্যাটারী ব্যবহার করা হয় যা সাধারণত ১২০ ও ৮০ এ্যাম্পিয়ার হয়ে থাকে ।


Comments

Popular posts from this blog

১৭. অনু ও পরমানু বলতে কি বুঝ ? পরমানু ভাঙ্গলে কি কি পাওয়া যায় ? পরমানুর গঠন প্রনালী অনু ও পরমানুর পার্থক্য ।

৫. ওয়াই-ফাই(Wi-Fi) কি ? সুবিধা ও অসুবিধা ।

৮. মাইক্রোওয়েভ (Microwave) প্রকারভেদ ও স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ